২১ অগাস্ট গ্রেনেড মামলায় অভিযুক্ত তারেক রহমানকে ‘ওয়ান্টেড’ ঘোষণা করে তার বিরুদ্ধে রেড নোটিস জারি করেছে ইন্টারন্যাশনাল ক্রিমিনাল পুলিশ অর্গানাইজেশন- ইন্টারপোল।
খালেদা জিয়ার বড় ছেলে তারেক গত ছয় বছর ধরে পরিবার নিয়ে যুক্তরাজ্যে
অবস্থান করছেন। ইতোমধ্যে তার বাংলাদেশি পাসপোর্ট বৈধতা হারানোয় তিনি এখন
শরণার্থী হিসেবে দেশটিতে অবস্থান করছেন বলে ঢাকা ও লন্ডনের বিভিন্ন সূত্রের
খবর।
ইন্টারপোলের ‘ওয়ান্টেড’ তালিকায় বিএনপির এই জ্যেষ্ঠ ভাইস চেয়ারম্যানের ছবি দিয়ে বলা হয়েছে, বাংলাদেশের বিচার বিভাগ তাকে বিচারের মুখোমুখি করার জন্য খুঁজছে।
বিগত বিএনপি-জামায়াত জোট সরকার আমলে ২০০৪ সালের ২১ অগাস্ট বঙ্গবন্ধু এভিনিউতে আওয়ামী লীগের সমাবেশে গ্রেনেড হামলা চালিয়ে ২৪ জনকে হত্যার ঘটনায় দায়ের করা মামলার অন্যতম আসামি এই তারেক।
আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনাকে হত্যাই যে ওই হামলার লক্ষ্য ছিল- তা পরে পুলিশের তদন্তে বেরিয়ে আসে।
ওই মামলার ৫২ আসামির মধ্যে তারেক রহমানসহ ১৯ জনই পলাতক। এছাড়া জরুরি অবস্থার সময় দায়ের হওয়া কয়েকটি মামলায় তারেক আসামি।
সাম্প্রতিক সময়ে বাংলাদেশের ইতিহাসের নিজস্ব ব্যাখ্যা দাঁড় করিয়ে বক্তব্য দেওয়ায় রাষ্ট্রদ্রোহ ও মানহানির কয়েক ডজন মামলাতেও তার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়েছে।
আইনের দৃষ্টিতে ‘পলাতক’ থাকায় বাংলাদেশে সংবাদ মাধ্যম, সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যম বা অন্য কোনো মাধ্যমে তারেকের কোনো বক্তব্য বা বিবৃতি প্রচার বা প্রকাশের ওপর আদালতের নিষেধাজ্ঞা রয়েছে।
ইন্টারপোলের ‘ওয়ান্টেড’ তালিকায় বিএনপির এই জ্যেষ্ঠ ভাইস চেয়ারম্যানের ছবি দিয়ে বলা হয়েছে, বাংলাদেশের বিচার বিভাগ তাকে বিচারের মুখোমুখি করার জন্য খুঁজছে।
বিগত বিএনপি-জামায়াত জোট সরকার আমলে ২০০৪ সালের ২১ অগাস্ট বঙ্গবন্ধু এভিনিউতে আওয়ামী লীগের সমাবেশে গ্রেনেড হামলা চালিয়ে ২৪ জনকে হত্যার ঘটনায় দায়ের করা মামলার অন্যতম আসামি এই তারেক।
আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনাকে হত্যাই যে ওই হামলার লক্ষ্য ছিল- তা পরে পুলিশের তদন্তে বেরিয়ে আসে।
ওই মামলার ৫২ আসামির মধ্যে তারেক রহমানসহ ১৯ জনই পলাতক। এছাড়া জরুরি অবস্থার সময় দায়ের হওয়া কয়েকটি মামলায় তারেক আসামি।
সাম্প্রতিক সময়ে বাংলাদেশের ইতিহাসের নিজস্ব ব্যাখ্যা দাঁড় করিয়ে বক্তব্য দেওয়ায় রাষ্ট্রদ্রোহ ও মানহানির কয়েক ডজন মামলাতেও তার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়েছে।
আইনের দৃষ্টিতে ‘পলাতক’ থাকায় বাংলাদেশে সংবাদ মাধ্যম, সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যম বা অন্য কোনো মাধ্যমে তারেকের কোনো বক্তব্য বা বিবৃতি প্রচার বা প্রকাশের ওপর আদালতের নিষেধাজ্ঞা রয়েছে।
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন