অপরাধীরা যখন মারা গেছে সেই অপরাধীদের জন্য কান্না। কি? ক্রসফায়ারে
মানুষ মারা হচ্ছে। ক্রসফায়ার তো না। কেউ যখন অপরাধ করতে যায়, পুলিশের তো
রাইট আছে সেই মানুষের জানমাল বাঁচানো। আর সেটা বাঁচানোর জন্য তাদের যেটা
করার তা তাদের করতে হবে। আমরা বাধ্য হয়েছি পুলিশকে সেই নির্দেশ দিতে।
“স্পষ্ট বলেছি- অস্ত্র পকেটে রেখে দেওয়ার জন্য নয়, অপরাধীকে দমন করার জন্য। অপরাধীকে দমন করতেই হবে। মানুষকে পুড়িয়ে মারছে, বাসের মধ্যে আগুন দিচ্ছে, রেলে আগুন দিচ্ছে, রেললাইন তুলে ফেলছে, মানুষ হত্যা করছে। আর সবাই দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে দেখবে যে, ও আগুন দিচ্ছে ওকে কিছু করা যাবে না! আর কিছু করলেই মানবাধিকার লংঘন হয়ে যাবে।
“আর যারা পুড়ছে সেই মানুষগুলির কী অপরাধ?”
মতিঝিল থেকে হেফাজতে ইসলামীর কর্মীদের সরিয়ে দেওয়ার ঘটনা নিয়ে ‘মিথ্যাচার’র কথাও তুলে ধরেন শেখ হাসিনা।
“রটনা করা হলো ২০০০ মানুষকে মেরে ফেলা হয়েছে। যখন বারবার ডিমান্ড করা হল, তালিকা চাওয়া হল তারা তো ২০০ মানুষের তালিকা দিতে পারেনি। ৬১ জনের যে তালিকা দেওয়া হলো সেখানেও অনেককে দেখা গেল যে, ‘আমি তো মরি নাই, আমি এখনো বেঁচে আছি’। এরাই হল মানবিধকার সংরক্ষণ করার দায়িত্বে আছে। আন্তর্জাতিক পর্যায়ে একটা ধোঁকাবাজি খেলা হল।”
বুধবার গণভবনে কলামনিস্ট, লেখক, টকশোর আলোচক ও সঞ্চালকসহ বিভিন্ন পর্যায়ের সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়ে অংশগ্রহণকারীদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, “সমালোচনা আপনারা করবেন, তাতে কোনো সমস্যা নাই। কিন্তু এমন কিছু করবেন না যাতে, ওই সন্ত্রাসী গ্রুপ বা যারা বাংলাদেশের স্বাধীনতাই চায়নি, তাদের হাত শক্তিশালী হয়। এটুকুই সহযোগিতা চাইব।”
মতবিনিময়ে অন্যদের মধ্যে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের এমিরেটাস অধ্যাপক আনিসুজ্জামান, বাংলা একাডেমির মহাপরিচালক শাসসুজ্জামান খান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক, লেখক সেলিনা হোসেন, তথ্যমন্ত্রী হাসানুক হক ইনু, সমকালের সম্পাদক গোলাম সারওয়ার, প্রধানমন্ত্রীর তথ্য উপদেষ্টা ইকবাল সোবহান চৌধুরী, মানবাধিকার কর্মী সুলতানা কামাল, কলামনিস্ট সৈয়দ আবুল মকসুদ, প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব এ কে এম শামীম চৌধুরী, বিশেষ সহকারী মাহবুবুল হক শাকিল, উপ-প্রেস সচিব আশরাফুল আলম খোকন, মামুন-অর-রশিদ উপস্থিত ছিলেন।
“স্পষ্ট বলেছি- অস্ত্র পকেটে রেখে দেওয়ার জন্য নয়, অপরাধীকে দমন করার জন্য। অপরাধীকে দমন করতেই হবে। মানুষকে পুড়িয়ে মারছে, বাসের মধ্যে আগুন দিচ্ছে, রেলে আগুন দিচ্ছে, রেললাইন তুলে ফেলছে, মানুষ হত্যা করছে। আর সবাই দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে দেখবে যে, ও আগুন দিচ্ছে ওকে কিছু করা যাবে না! আর কিছু করলেই মানবাধিকার লংঘন হয়ে যাবে।
“আর যারা পুড়ছে সেই মানুষগুলির কী অপরাধ?”
মতিঝিল থেকে হেফাজতে ইসলামীর কর্মীদের সরিয়ে দেওয়ার ঘটনা নিয়ে ‘মিথ্যাচার’র কথাও তুলে ধরেন শেখ হাসিনা।
“রটনা করা হলো ২০০০ মানুষকে মেরে ফেলা হয়েছে। যখন বারবার ডিমান্ড করা হল, তালিকা চাওয়া হল তারা তো ২০০ মানুষের তালিকা দিতে পারেনি। ৬১ জনের যে তালিকা দেওয়া হলো সেখানেও অনেককে দেখা গেল যে, ‘আমি তো মরি নাই, আমি এখনো বেঁচে আছি’। এরাই হল মানবিধকার সংরক্ষণ করার দায়িত্বে আছে। আন্তর্জাতিক পর্যায়ে একটা ধোঁকাবাজি খেলা হল।”
বুধবার গণভবনে কলামনিস্ট, লেখক, টকশোর আলোচক ও সঞ্চালকসহ বিভিন্ন পর্যায়ের সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়ে অংশগ্রহণকারীদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, “সমালোচনা আপনারা করবেন, তাতে কোনো সমস্যা নাই। কিন্তু এমন কিছু করবেন না যাতে, ওই সন্ত্রাসী গ্রুপ বা যারা বাংলাদেশের স্বাধীনতাই চায়নি, তাদের হাত শক্তিশালী হয়। এটুকুই সহযোগিতা চাইব।”
মতবিনিময়ে অন্যদের মধ্যে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের এমিরেটাস অধ্যাপক আনিসুজ্জামান, বাংলা একাডেমির মহাপরিচালক শাসসুজ্জামান খান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক, লেখক সেলিনা হোসেন, তথ্যমন্ত্রী হাসানুক হক ইনু, সমকালের সম্পাদক গোলাম সারওয়ার, প্রধানমন্ত্রীর তথ্য উপদেষ্টা ইকবাল সোবহান চৌধুরী, মানবাধিকার কর্মী সুলতানা কামাল, কলামনিস্ট সৈয়দ আবুল মকসুদ, প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব এ কে এম শামীম চৌধুরী, বিশেষ সহকারী মাহবুবুল হক শাকিল, উপ-প্রেস সচিব আশরাফুল আলম খোকন, মামুন-অর-রশিদ উপস্থিত ছিলেন।